Logo Icon UPI United Polytechnic United Polytechnic Institute United Polytechnic Institute, Barishal

*** ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও কম্পিউটার টেকনলোজিতে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি চলছে!! সেমিস্টার ফি সর্বোচ্চ ৫০% ছাড়!!! .....

At a Glance


অধ্যক্ষের কিছু কথা
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে সমুন্নত রাখতে যুগোপযোগি শিক্ষার বিকল্প নেই। শুধুমাত্র সাধারন শিক্ষা দিয়ে দেশের সার্বিক অবস্থার উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই আমাদের দেশে কর্মমূখী শিক্ষার প্রয়োজন। অপ্রতুল প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে কর্মমুখী কারিগরি প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা। বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় সরকারও কারিগরি শিক্ষায় এগিয়ে আসা বিভিন্ন বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহিত করছে। কারিগরি শিক্ষাকে আরো গতিশীল ও ফলপ্রসু করার লক্ষ্যে বেসরকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে ইউনাইটেড পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের কথা
গোটা বিশ্ব এখন তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর। প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল বিশ্ব ব্যবস্থায় প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জই প্রধান হয়ে উঠেছে। এর উপর নির্ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। বাংলাদেশ কোন ভাবেই প্রযুক্তিগত চাহিদাকে উপেক্ষা করে অগ্রসর হতে পারে না। পরিবর্তিত বিশ্ব ব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে টিকে থাকার জন্য আমাদের প্রয়োজন পরিকল্পিত প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও মানবসম্পদ উন্নয়ন। এই জ্ঞান সম্পদ নিয়েই নতুন প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লড়াইয়ে। আর তাই বিশ্বমানের প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন্ জনসম্পদ সৃষ্টির প্রত্যয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ইউনাইটেড পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট । সময়ের চাহিদা পূরণে অবাধ ও মুক্ত বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশকে টিকে থাকতে হবে তার যোগ্যতার ভিত্তিতে এবং সরকার প্রধানের ‘ভিশন-২০২১’ বাস্তবায়নে কারিগরি শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। কারন যে দেশ কারিগরি শিক্ষায় যত শিক্ষিত সে দেশ তত উন্নত। তাই বাংলাদেশকে আরও শক্তিশালী করার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন মানব সম্পদ সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সহায়তায় দৃঢ়তার সাথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি আমরা। ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমে নতুন ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তির মাধ্যমে বরিশালে অবস্থিত ইউনাইটেড পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কে আরো গতিশীল করে দেশ ও জাতিকে দক্ষ প্রযুক্তিবিদ ও জনশক্তি হিসাবে গড়ে তোলই আমাদের একমাত্র অঙ্গীকার।
ডিপ্লোমা -ইন-ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির ক্ষেত্র সমুহ
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED), সড়ক ও জনপথ, আবহাওয়া অধিদপ্তর, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর,এম-ই-এস (MES), (EPZ), পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিটিসিএল, টেলিভিশন, বেতার, পরমানু শক্তি কমিশন, গণপূর্ত বিভাগ, সড়ক ও জনপদ, টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, ওয়াসা, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা, বিমান বাংলাদেশ, ন্যাশনাল হাউজিং অথরিটি, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি, বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, ব্যাংক, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, পাওয়ার গ্রিড (PGCB), ওয়েষ্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (WZPDC), ডেসকো (DESCO), পল্লী বিদ্যুৎ, গ্রামীণ শক্তি, আধুনিক হাসপাতাল সহ বিভিন্ন সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
ডিপ্লোমা -ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়বেন ?
♦ ব্যাপক জনসংখ্যা অধ্যুষিত তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল এ দেশে শিক্ষাশেষে কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমিত। ব্যাক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য ইহা মারাত্বক সমস্যা, সে দিক থেকে সফল ভাবে এই কোর্স উত্তীর্ণদের জন্য রয়েছে সম্মানজনক সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান। এছাড়াও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ। ♦ ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স সেশনজট মুক্ত এবং ডিপ্লোমা- ইঞ্জিনিয়ারদের বেকারত্বের হার কম। ♦ ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর ২য় শ্রেনীর গেজেটেড পদমর্যাদায় চাকুরী হওয়ার সুযোগ। ♦ ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে সরকারি ঢাকা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গাজীপুর (ডুয়েট)/বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে B.Sc ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ ছাড়াও Associate Member of Institution of Engineers (A.M.I.E) পরীক্ষার মাধ্যমে B.Sc ইঞ্জিনিয়ারের সমমান হওয়ার সুযোগ, যা সম্পূর্ন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (BUET) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। ♦ ডিপ্লোমা-ইঞ্জিনিয়ারদের বিদেশেও প্রচুর চাহিদা এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।